আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী থেকে কিছু গুরুত্বপুর্ণ তথ্য-
‘বর্ণবাদী নীতি’ প্রচলিত ছিল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ণবাদের সমাপ্তি ঘটেছিল- ১৯৯৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৯৪ সালে ।
দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শাসনে ছিল- ৩৪২ বছর।
দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ছিলেন- এফ. ডব্লিউ ক্লার্ক।
যে দেশকে ‘রেইনবো নেশন’ বলা হয়- সাউথ আফ্রিকা।
পেশাগত দিক থেকে ডেসমন্ড টুটো- ধমর্যাজক।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী
আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- কুনু।
নেলসন ম্যান্ডেলা যে দেশের নেতা ছিলেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘মাদিবা’ যে বিশ্বনেতার ডাক নাম- নেলসন ম্যান্ডেলা।
যে নেতাকে ‘আফ্রিকার গান্ধী’ বলা হয়- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয় ১৯৬৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারারুদ্ধ ছিলেন- ১৯৬৪-১৯৯০।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারাগারে ছিলেন- ২৭ বছর।
নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দলের নাম- আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস যে দেশের রাজনৈতিক দল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের জন্ম- ১৯১২ সালে।
‘Yes for the children’ এর প্রতিষ্ঠাতা- নেলসন ম্যান্ডেলা।
The 46664 Campaign হলাে- এইডস বিরোধী প্রচারণা।
‘Long walk to Freedom’ গ্রন্থটির লেখক- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ১৯৯৩ সালে।
Apartheid হলাে- বর্ণ বৈষম্য।
বর্ণবাদ বিরোধী বিশ্ব সম্মেলন দক্ষিণ আফ্রিকার যে শহরে অনুষ্ঠিত হয়- ডারবান।
‘Black Lives Matter’ হলাে- বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলন।
নামিবিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯০ সালের ২১ মার্চ।
উইন্ডহোয়েক যে দেশের রাজধানী- নামিবিয়া।
জুলিয়াস নায়ারে যে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা- তাঞ্জানিয়া।
ইরিত্রিয়া যে দেশের অংশ ছিল- ইথিওপিয়া।
জাতিসংঘের ১৮২তম সদস্য দেশ ইরিত্রিয়া যে মহাদেশে অবস্থিত- আফ্রিকা।
জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৮০ সালে।
জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে।
আফ্রিকার দক্ষিণে অবস্থিত স্থলবেষ্টিত দেশ রোডেশিয়ার রাজধানী হারারে।
উগান্ডা স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৬২ সালে।
ফারাহ আইদিদ যে দেশের নেতা ছিলেন- সােমালিয়া।
বিশ্বের নতুনতম রাষ্ট্র- দক্ষিণ সুদান।
বিশ্বের নবীনতম স্বাধীন রাষ্ট্র দক্ষিণ সুদানের জন্ম হয়- জুলাই ৯, ২০১১।
দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম- জুবা।
যে দেশ ও রাজধানীর নাম একই- জিবুতি।
মাদাগাস্কারের রাজধানীর নাম- আনতানানারিভাে।
বাংলা সাহিত্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য-
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ – বাংলা সাহিত্যের যে কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনিত হয়েছে – অন্নদামঙ্গল।
‘হাভাতে যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়।’ চরণ দুটি যার রচনা – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
যে কবি ‘ধর্মমঙ্গল’ কাব্যের প্রণেতা – রূপরাম চক্রবর্তী।
শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনিকাব্য রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
বৃন্দাবন দাস রচিত বাংলায় শ্রীচৈতন্যদেবের প্রথম জীবনীগ্রন্থ ‘চৈতন্য-ভাগবত’।
জীবনীকাব্য রচনার জন্য বিখ্যাত – বৃন্দাবন দাস।
চৈতন্য জীবনী কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি – কৃষ্ণদাস কবিরাজ।
শ্রী চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে বলা হয় – কড়চা।
চৈতন্য-ভাগবত রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
‘চৈতন্যমঙ্গল’ এর রচয়িতা – লোচন দাস।
‘নবী বংশ’ পুস্তকটি রচনা করেন – সৈয়দ সুলতান। * ‘গোরক্ষ বিজয়’ কাব্য যে ধর্মমতের কাহিনী অবলম্বনে লেখা – নাথধর্ম।
মর্সিয়া হল – শােকগীতি।। * মর্সিয়া শব্দের অর্থ – শােককাব্য।
‘মর্সিয়া’ শব্দের উৎপত্তি আরবি শব্দ থেকে।
যেটা লোকগীতি বা বিলাপ সঙ্গীত – মর্সিয়া ।
জঙ্গনামা কাব্যের বিষয় – যুদ্ধ-বিগ্রহ।
দৌলত উজির বাহরাম খানের জন্মস্থান – চট্টগ্রাম।
লোকসাহিত্য বলতে বুঝায় – ছড়া, গান, ধাঁধাঁ, প্রবাদ-প্রবচন।
লোকের মুখে মুখে প্রচলিত কাহিনী, গান, ছড়া ইত্যাদিকে বলে – লােকসাহিত্য।
এ লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন – ছড়া।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি – প্রবচন, ছড়া ও ধাঁধাঁ ।
ইংরেজিতে গীতি কাকে বলে – Ballad।
লোকসাহিত্য সংগ্রহে অবদান রেখেছেন – ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সংগ্রহ করেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ এর সংগ্রাহক ছিলেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সম্পাদনা করেন – দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ কতটি ভাষায় অনূদিত হয় – ২৩টি।
মৈমনসিংহ গীতিকা ‘মহুয়া’ পালার রচয়িতা – দ্বিজ কানাই ।
মনসুর বয়াতি রচিত পালা গান – দেওয়ানা মদিনা।।
‘দেওয়ানা মদিনা’ যে কাব্যের অন্তর্গত – মৈমনসিংহ গীতিকা।
যেটি ময়মনসিংহ গীতিকার উপাখ্যান – জয়চন্দ্র চন্দ্রাবতী ।
এ উল্লিখিত যে রচনাটি পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত নয় – ময়মনসিংহ গীতিকা।
‘পূর্ববঙ্গ গীতিকা’র লোকপালাসমূহের সংগ্রাহক – চন্দ্রকুমার দে ও ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
প্রাচীন লোকগীতি ‘হারামণি’ এর সংকলক – মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন।
মধ্যযুগের যে সাহিত্য কৃষিকাজের জন্য উপযোগী – ডাক ও খনার বচন।
‘খনার বচন’ কী সংক্রান্ত – কৃষি।
বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য-
অপরাজেয় বাংলা’ হলাে – মুক্তিযােদ্ধাদের একটি ভাস্কর্য।
‘অপরাজেয় বাংলা’ ভাস্কর্যের স্থপতি – সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
‘অপরাজেয় বাংলা’ উদ্বোধন করা হয় – ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯।
‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির বিষয়বস্তু – মুক্তিযুদ্ধ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সম্মুখে স্থাপিত ভাস্কর্য সংশপ্তকের ভাস্কর – হামিদুজ্জামান খান।
সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটির শিল্পী বা ভাস্কর – নিতুন কুণ্ডু।
মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি নির্মাতা – রশিদ আহমেদ।
‘অদম্য বাংলা ভাস্কর্যটি অবস্থিত – খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চেতনা-৭১’ হলাে – ভাস্কর্য।
‘চেতনা-৭১’ স্থপতিটির অবস্থান – শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট।
‘চেতনা-৭১’ এর স্থপতি – মােঃ মঈনুল হােসেন।
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য “বিজয়-৭১’ অবস্থিত – ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিজয়-৭১’ স্থাপত্যের স্থপতি – খন্দকার বদরুল ইসলাম নানু।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্যের ভাস্কর – রশিদ আহমেদ।
বিজয় উল্লাস’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – কুষ্টিয়া।
ঢাকার মিরপুরের শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ’ এর স্থপতি – মােস্তফা আলী কুদ্স। এ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ, রায়েরবাজারের নকশাবিদ ছিলেন – ফরিদউদ্দিন আহমেদ ও জামি আল সাফি।
“শিখা অনির্বাণ’ অবস্থিত – ঢাকা সেনানিবাসে।
শিখা চিরন্তন’ অবস্থিত – সােহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ হলাে – একটি ভাস্কর্যের নাম।
‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম ভাস্কর্য- জাগ্রত চৌরঙ্গী।
স্বাধীনতার স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী’ অবস্থিত – জয়দেবপুরে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নির্মিত দেশের প্রথম ভাস্কর্যটি অবস্থিত – গাজীপুর জেলায়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ ভাস্কর্যের ভাস্কর – আব্দুর রাজ্জাক।
জয়দেবপুরের চৌরাস্তায় স্থাপিত ‘মুক্তিযোেদ্ধা’ ভাস্কর্য’।
টির শিল্পী – আব্দুর রাজ্জাক।
স্বােপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
‘স্বােপার্জিত স্বাধীনতার স্থপতির নাম – শামীম শিকদার।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য স্বাধীনতার সংগ্রাম’ স্থাপিত – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্যটির স্থপতি – শামীম শিকদার।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে দুর্জয়’ ভাস্কর্যটির শিল্পী – মৃণাল হক।
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম – রক্ত সােপান।
ভাস্কর্য ‘মুক্ত বিহঙ্গ’ অবস্থিত – রংপুরে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতীক হিসেবে পরিচিত ভাস্কর্য অঙ্গীকার’ এর অবস্থান – চাঁদপুর। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য “বিজয় গাঁথা” অবস্থিত – রংপুর সেনানিবাস।
সাধারণ বিজ্ঞান থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-
উষ্ণতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয় – কেলভিন স্কেল।
যে তাপমাত্রায় তরল পদার্থের উপরিতল ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হয়- বাষ্পয়ন।
ক্যালরিমিটারের সাহায্যে যেটি মাপা যায় না- তরল পদার্থের তাপমাত্রা।
ফারেনহাইট স্কেলে কোন বস্তুর তাপমাত্রা 50° হলে কেলভিন স্কেলে উক্ত বস্তুর তাপমাত্রা- 283°।
তাপমাত্রা পরিবর্তন না করে তরল অবস্থা থেকে কঠিন অবস্থায় পরিণত হতে একক ভরের বর্জিত তাপকে বলা হয়- কঠিনীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ।
পানি, বরফ ও জলীয় বাষ্প যে তাপমাত্রায় একসঙ্গে থাকতে পারে তা হলাে- 273.16°K।
যে তাপমাত্রায় একটি অণুর গতিশক্তি শূন্য হবে- (-273°C)।
আলাের প্রকৃতি * শূন্য মাধ্যমে এক আলােকবর্ষ সমান- 9.46 x 1012 কি. মি.।
জ্যোতির্বিদ্যায় দূরত্বের একক হিসাবে আলােকবর্ষ, পারসেক ব্যবহৃত হয়।
বায়ুতে বা শূন্যস্থানে আলাের গতি- 3 x 108 ms-1।
শূন্য মাধ্যমে আলাের গতি ৩ লক্ষ কিলােমিটার/সেকেন্ড অথবা ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল/সেকেন্ড।
বায়ুতে বা শূন্যস্থান বায়ুতে আলাের গতি প্রতি সেকেন্ডে – 3 x 1010 সেমি।
বায়ুতে ভাসমান স্থানে প্রতি সেকেন্ডে আলাের গতি- 3 x 10৪ কিলােমিটার।
তরঙ্গ তত্ত্বের প্রবক্তা- হাইগেন। ২ তাড়িৎ চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স ওয়েল।
২ কোয়ান্টাম চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স প্লাঙ্ক।
যেটির গতি সবচেয়ে বেশি আলাে।
ফোটনের ক্ষেত্রে যেটি সঠিক নয়- ফোটনের ভরবেগ ও শক্তি নেই।
প্লাঙ্ক ধ্রুবক = 6.65 x 10-27 আর্গ-সেকেন্ড।
ফটো তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হয়- আলাের কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে।
সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ- গামা রশ্মি।
রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর- মৃদু রঞ্জন রশ্মি।
টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয়- Microwave।
যেটি তাড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ নয়- Ultrasound ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম- রঞ্জন রশ্মি।
যে আলােক রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বড় মাইক্রোওয়েভ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি- অবলােহিত রশ্মি।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ এর কম্পাঙ্ক সবচেয়ে কম- অবলােহিত রশ্মি।
আলাে মূলত- তাড়িত তরঙ্গ।
পরমাণুতে কোন শক্তি সরবরাহ করা হলে ইলেকট্রন এক খােলক থেকে লাফিয়ে অন্য খােলকে চলে যায় পরে আবার ওরা যখন নিজ খােলকে ফিরে আসে তখন যে শক্তি পাওয়া যায়- আলােক।
আলাের গতি এবং বেতার তরঙ্গের গতি- সমান।
আলাের বর্ণ নির্ধারণ করে তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
যে আলােক তরঙ্গে মানব চোখে দেখতে পায়- ৪০০ থেকে ৭০০ ন্যানােমিটার।
অ্যাংস্ট্রোম এককে পরিমাপ করা হয়- আলাের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
বিভিন্ন ধরণের বিকিরণগুলাের মধ্যে যেটি থেকে আমরা তাপ পাই- অবলােহিত রশ্মি।